Subscribe Us

header ads

অনলাইন ইনকাম (Online Income) : অনলাইন আয় এর সেরা ১০টি উপায় (১)

অনলাইন আয় এর সেরা ১০টি উপায়


পার্ট—১

আমরা প্রতিদিন ফেসবুক, ইউটিউবসহ নানারকম সোশ্যাল মিডিয়ায় সারাদিন অনেক সময় নষ্ট করে থাকি। এর ফলে পড়াশোনা শেষ করে চাকুরী না পেলে বেকার নামক তকমাটা আমাদের নামের সাথে জড়িয়ে যায়। একবার ভাবুন তো, আপনার ছাত্রজীবনের ঐ সময়গুলো যদি ওভাবে নষ্ট না করে কোনো কাজে লাগাতেন তাহলে আজ আর বেকার নামক শব্দ আপনার সাথে থাকতো না। তাই ছাত্রজীবনে আয় করা যায় এমন কিছু টিপস নিয়ে আপনাদের জন্য আজকের আলোচনা শুরু করছি। বর্তমানে বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষ অনলাইন ইনকাম (Online Income) এর মাধ্যমে তাদের জীবিকা নির্বাহ করছে। অনলাইন ইনকামের আদ্যোপান্ত জানতে এই লেখাটি পড়ে আসুন।

অনলাইন ইনকাম (Online Income) এর আদ্যোপান্ত :

অনলাইনে টাকা ইনকাম করার বিষয়টি আজ থেকে ১০ বছর আগে যতোটা কঠিন ছিল, এখন কিন্তু তার থেকে অনেক সহজ হয়েছে। ক্রমবর্ধমান পৃথিবীর উন্নতির সাথে সাথে বাংলাদেশ প্রযুক্তি এবং ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা আমাদের এই সুযোগ করে দিয়েছে। অনলাইন থেকে বর্তমানে মানুষ শুধু অনলাইন এ ইনকাম নয়; শুধুমাত্র এই ইনকাম দিয়েই স্বচ্ছলতা আসছে অনেক পরিবারে।

আধুনিক এই বিশ্বে এখন অফিস আদালত, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে প্রায় সকল ক্ষেত্রেই অধিকাংশ কাজ অনলাইনে হচ্ছে। আগেরদিনের মতো এখন স্বশরীরে কোথাও প্রেজেন্ট থেকে কাজে জয়েন করতে হয় না। এখন চাইলেই যেকেউ ভার্চুয়ালে যেকোনো কাজ সহজে এবং দ্রুত সময়ে করতে পারে। সেজন্যে অনলাইনে আপনার ভালো একটা দক্ষতা থাকা অতি প্রয়োজন।

এখানে এটা গ্যারান্টি দিতে পারবো না যে আপনি শুরুতেই লাখ লাখ টাকা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। তবে আপনার যদি ধৈর্য থাকে, এবং আপনি যদি একটি নির্দিষ্ট কাজে পারদর্শী হয়ে উঠতে পারেন, সেক্ষেত্রে অনলাইন থেকে অনেক বড় পরিমানের অর্থ প্রতিমাসে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।

অনলাইন ইনকাম
অনলাইন ইনকাম


কিভাবে আপনি অনলাইনে ইনকাম করবেন? (How To Online Income)

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম এর বিষয়টি আমাদের নতুন সমাজের কাছে নতুন একটি বিষয় হলেও এটি কিন্তু সারা পৃথিবীর কাছে এটি অনেক আগে থেকে পরিচিত। সবচেয়ে বড় কথা হলো ঘরে বসে স্বাধীনভাবে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ কিন্তু খুব কম পেশাতেই পাওয়া যায়।

তাছাড়াও অনলাইন ইনকাম (Online Income) এর জন্য আপনার বিশেষ কিছুই প্রয়োজন হবে না। আপনার মেধা এবং একটি ডিজিটাল ডিভাইস, ইন্টারনেট সংযোগ এবং কাজ করার ইচ্ছা আপনাকে সাহায্য করবে এই কাজে সফল হওয়ার।

আপনি ছেলে কিংবা মেয়ে, ছাত্র, চাকরিজীবী যাই হন না কেন, আপনি এই সেক্টর থেকে আয় করতে এ বিষয় কোনো প্রতিবন্ধকতা নয়। বরং ছাত্রদের জন্য এটা একটা গর্বের এবং আনন্দের বিষয় যে এ বয়সে সে আয় করতে শিখছে।

আমরা প্রতিদিন অনেক সময় ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, ইত্যাদিতে ব্যয় করি। চাইলে এই সময় গুলো শুধু চ্যাটিং আর নিউজফিড ঘুটে নষ্ট না করে এখন থেকেও আয় করা সম্ভব। এছাড়া পড়ালেখার ফাঁকে ফাঁকে বা অবসর সময়ে যদি এই কাজগুলো করেন তাহলে দেখবেন সময়ও নষ্ট হচ্ছে না এবং পাশাপাশি একটা আয়ের পন্থা যোগাড় হয়ে গেল।
আর আপনি যখন নিজের খরচ নিজেই চালাতে পারবেন, তখন দেখবেন আপনার নিজের ভেতরে অন্যরকম একটা সন্তুষ্টি বা ভালো লাগা কাজ করছে। তাই অবশ্যই আপনি চেষ্টা এই কাজের ভেতরে ঢুকে পড়ার। কিছু লাগবেনা অনলাইন ইনকাম (Online Income) শুরু করতে আপনার।

অনলাইন আয় এর সেরা ১০টি উপায়

আমরা আজকের এই পোস্টে এমন ১০টি অনলাইন ইনকামের উপায় জানব যেগুলো থেকে আপনি যেমন অনেকটা নিশ্চিন্তে আয় করতে পারবেন, একই রকমভাবে স্বচ্ছলভাবে আয়ও করতে পারবেন। এর মধ্যে থেকে সেরা ১০ টি উপায় নিচে দেয়া হলোঃ

১। ব্লগিং (Blogging) করে আয়

ব্লগিং অনলাইন আয়ের একটি বেশ পুরাতন কিন্তু অনেক কার্যকরী পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে বেশ ভালো অঙ্কের একটা টাকা প্রতি মাসেই ইনকাম করা সম্ভব।

সহজ কথায় এটি মূলত একটি ডিজিটাল নিউজ পেপার এর মতো। আপনি আপনার মন মতো কোনো একটি বিষয় নিয়ে লিখবেন। যার ওই বিষয়টি জানার দরকার সে এসে পড়ে যাবে। অর্থাৎ, আপনার নিজস্ব অভিরুচি সমূহ এখানে লিখবেন। আবার, আপনার বিভিন্ন ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা কিংবা ধারণা শেয়ার করতে পারেন।

আপনি এখন যে লেখাটি পড়ছেন এটিও কিন্তু একটি ব্লগ। অতএব বুঝতেই পারছেন বিষয়টা কী। তবে হ্যা— লেখালেখিতে যদি আপনার আগ্রহ থাকে, তাহলে আপনি খুব সহজেই এখান থেকে আয় করতে পারবেন।

আমাদের উচিত যে বিষয়ে আগ্রহ, জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা বেশি সে বিষয়ে ব্লগিং করা। তাহলে সবচেয়ে লাভবান হওয়া যায়। কারণ, আপনার জানা বিষয় থেকে লিখতে গেলে সবথেকে বেশি কাজে দেয়।

তাই আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সেই নিশেই (niche) কাজ করতে পারেন। নিশ(niche) বলতে মূলত নির্দিষ্ট কিছু বিভাগ বোঝায়। যেমন— সেটা হতে পারে খেলাধুলা, হতে পারে টেকনোলজি, আইন, রান্না, জীবনী, ভ্রমন ইত্যাদি। উদাহরণ স্বরূপ— ভ্রমনের ক্ষেত্রে আপনি কোনো এক জায়গায় ভ্রমনে গিয়ে কি কি অভিজ্ঞতা হয়েছিলো সেটি নিয়ে একটি বিস্তারিত ব্লগ লিখে ফেলতে পারেন। আবার, আপনি যদি একজন ভালো রাধুনি হয়ে থাকেন তবে আপনার তৈরি বিভিন্ন মজাদার ও সুস্বাদু রান্নার রেসিপি শেয়ার করতে পারেন।

এখন মূল বিষয় হলো আপনি কোথায় লেখা লিখি করবেন। এক্ষেত্রে সব থেকে ভালো হয় আপনি যদি নিজের একটি ব্লগ সাইট নিজে বানিয়ে নিতে পারেন। এখন অনেক সহজে কোনো খরচ ছাড়াই ব্লগ সাইট বানানো যায়। তবে ফ্রি সাইটগুলো কে মানুষ একটু কম বিশ্বাস করে।

তাই আমাদের পরামর্শ থাকবে প্রথমে কিছু টাকা খরচ করে ডোমেন এবং হোস্টিং ঠিক করে আকর্ষণীয় একটি সাইট তৈরি করুন। এরপর ওখানে লেখা লেখি শুরু করুন। দেখবেন তাহলে তাড়াতাড়ি বেশ ভালো ফল পাচ্ছেন।

একটি ডট কম ডোমেইন কিনবেন সাথে এক জিবি হোস্টিং এবং একটি ফ্রি থিম। এই তিনটা জিনিসই আপনার ব্লগিং শুরু করার জন্য যথেষ্ট। এক্ষেত্রে আপনার তিন হাজার টাকা মতো খরচ হতে পারে।

এইভাবে খরচ করে ব্লগিং করলে আপনার ব্র্যান্ডিং টা ভালো হবে এবং ইনকাম এর পরিমানও অনেক বেশি হবে ফি সাইটের তুলনায়। আর ভবিষ্যতে আপনার সাইট এর দামও অনেক হবে। ক্ষেত্র বিশেষে একটি ভালো সাইটের মূল্য কয়েক লক্ষ্য পর্যন্ত হয়ে যায়।

আর ফ্রি সাইট গুলোর ক্ষেত্রে আপনাকে পুরো ডোমেইন দিবে না গুগল। আপনি সেক্ষেত্রে পাবেন সাব ডোমেইন। এভাবে ব্লগ সাইট খুলতে কোনো খরচ কিংবা ঝামেলা পোহাতে হয় না। এক্ষেত্রে আপনি খুব সহজেই ব্লগস্পট দিয়ে ১০ মিনিটেই একটি ব্লগসাইট খুলতে পারেন। এবং পরবর্তীতে আপনার ব্লগটি ভালো চললে তখন একটি ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনতে পারেন। (দ্বিতীয় পরামর্শটি আমার নিজের মতো ভালো হয়।)

আর এক্ষেত্রে আপনি মোবাইল এবং কম্পিউটার উভয় মাধ্যমেই কাজ করতে পারেন। তাই যারা মোবাইলে অনলাইন ইনকামের কথা ভাবছেন, তাদের জন্যও এটি একটি সেরা সুযোগ হতে পারে।

তবে এতো কিছুর পাশাপাশি আপনার যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর কিছুটা ধারনা থাকে তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই আপনার সেই ব্লগে প্রচুর পরিমাণে ট্রাফিক বা ভিজিটর আনতে পারবেন। যার মাধ্যমে আপনি কিন্তু আপনার ইনকামের পরিমাণ সহজেই বহুগুণে বাড়িয়ে ফেলতে পারবেন খুব সহজেই।

২। ফ্রিলান্সিং (Freelancing) করে আয়

অনলাইনে যে পদ্ধতিতে সবথেকে বেশি মানুষ রোজগার করে সেটি হলো ফ্রিলান্সিং। বাংলদেশের বেকারত্ব কমাতে এই খাতটি অনেক বড় ভুমিকা পালন করছে এবং সাথে সাথে অনেক দক্ষ মানুষ এই খাতে কাজ করে আমাদের দেশকে রিপ্রেজেন্ট করছে । একটা জিনিস খেয়াল করে দেখবেন, আমাদের দেশে এখন মোটামুটি সবাই এই পেশায় জড়িত। কেউ জেনে কিংবা কেউ না জেনে।

পৃথিবীর কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরছে। আসলে বিশ্বের অনেক বড় বড় দেশের মানুষের জানতো না যে পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ বলে একটা দেশ আছে। সেসব মানুষের কাছে বাংলাদেশকে পরিচিত করছে আমাদের দেশের ফ্রিল্যান্সারগণ।

সাথে সাথে প্রতি মাসে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স তারা এনে দিচ্ছে বাংলাদেশে। তাই এই ফ্রিলান্সিং এ যোগদান করে আপনি টাকা আয় করার পাশাপাশি এই গৌরবেরও অংশীদার হতে পারবেন।

এখন আসি কিভাবে শুরু করবেন এই কাজ। ফ্রিলান্সিং হল একটি মুক্ত পেশা। এখানে বিভিন্ন কাজ দেওয়া হয় এবং কাজ শেষে নির্দষ্ট পরিমাণ টাকা দেওয়া হয়। ফ্রিলান্সিং মূলত বিভিন্ন ধরনের কাজ যে কাজে আপনি দক্ষ সে কাজটি একটি নির্দিষ্ট পারিশ্রমিক এর বিনিময়ে করে দেয়া।

এখানে আপনার কাজ করার জন্য ওয়ার্কার এবং আপনার যে ইমপ্লয়ার (Employer) তার নির্দিষ্ট কোনো জায়গা থাকে না। আপনি ঘরে বসেই আপনার কাজ সম্পাদন করতে পারবেন এবং আপনার ক্লায়েন্ট হবে বিভিন্ন দেশের। সময়ের সাথে সাথে তারা পরিবর্তন হতে থাকবে।

যাইহোক, সবার প্রথমে এখানে আপনার দরকার একটি নির্দিষ্ট বিষয় দক্ষতা। এটা হতে পারে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং (Graphics Design), হতে পারে ফটো এডিটিং (Photo Editing), হতে পারে ওয়েব ডিজাইনিং (Web Design), ওয়েব সাইট মেকিং (Website Making), কপি রাইটিং (Copywriting), কন্টেন্ট রাইটিং (Content Writing), লোগো ডিজাইন (Logo Design), ইত্যাদি।

এসবের যেকোনো একটি কাজে আপনি দক্ষতা অর্জন করতে পারলেই আপনি ফ্রিলান্সিং করতে পারবেন। আপনি যদি একাধিক কাজ পারেন সেক্ষেত্রে আপনার টাকা ইনকামের সুযোগ বেশি হয়ে যায়। এখানে টাকা আয়ের পরিমাণ নির্ভর করবে আপনার সময় দেওয়া এবং দক্ষতার উপর। যে যতবেশি সময় দিবে এবং দক্ষ হবে তার ডিমান্ড ততোবেশি হবে।

কাজ শেখার পর আপনাকে বিভিন্ন ফ্রিলান্সিং সাইটে (যেমন- Freelancer, Upwork, Fiver, ইত্যাদি) সাইটে আপনার তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এর পরে আপনি কোন কোন কাজে পারদর্শী সেগুলো ওই সাইটে মেনশন করে দিতে হবে।

তবে একটা বিষয় আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে। বর্তমান সময়ে অনলাইন ইনকাম সাইট অনেক আছে। কিন্তু সঠিক ও ভালো মানের সাইট খুব একটা নেই। এবং কার্যক্ষেত্রে আজকাল অনেক ফেক বায়ার সৃষ্টি হয়েছে। তাই কাজ করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সাবধান থাকবেন।

তাই যেকোনো ওয়েবসাইটে কাজ শুরু করার আগে অবশ্যই ভালো ভাবে সাইটটি দেখে নিবেন। যদি সব কিছু দেখে আপনার কাছে ভালো বলে মনে হয় কেবল তাহলেই আপনি সেই সাইটে কাজ করা শুরু করবেন।

প্রথম প্রথম আপনাকে কাজ পেতে একটি অসুবিধা হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনার পরিচিত কেও যদি ফ্রিলান্সার থাকে তার রেফারেন্স নিতে পারেন। নয়তো প্রথমদিকে কাজ পেতে অনেক সময় লেগে যেতে পারে। কখনো কখনো ২/৩ মাসও লেগে যায় প্রথম কাজটি পেতে। তবে এখানে কাজের মূল্য অনেক বেশি। দেখা যাবে একটি কাজ করেই আপনি ১ লক্ষের মতো টাকা পেয়ে যাবেন। তাই ধৈর্য ধরে সুযোগের অপেক্ষা করতে হবে।

এই রেফারেন্স এর মাধ্যমে কাজ পেয়ে আপনার প্রথম ক্লায়েন্ট যখন আপনাকে ভালো একটা রিভিউ দিবে, তখন দেখবেন কাজ আসতেই থাকবে।

এছাড়াও প্রথমে গিয়ে বিভিন্ন কন্টেস্টে অংশগ্রহন করতে পারেন। ওখান থেকেও ক্লায়েন্ট পেতে পারেন। আমাদের মতে ফ্রিলান্সিং এর ক্ষেত্রে প্রথম কাজটা পাওয়াই একটু কঠিন।

৩। ইউটিউবিং করে আয়

বাংলাদেশের এখন অনেক বড় বড় ইউটিউবার আছে। এদের কারো কারো মাসের ইনকাম ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। আপনিও কিন্তু চাইলেই ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করা শুরু করতে পারেন।

এই ভিডিও বানাতে আপনার ক্যামেরা না থাকলেও চলবে। প্রথম দিকে অনেক বড় বড় ইউটিউবারও মোবাইল দিয়ে ভিডিও করে শুরু করে তাদের ইউটিউব যাত্রা। তারপরে সফল হওয়ার পরে এখন তারা দামি দামি গেজেট ব্যবহার করে।

আপনার কন্টেন্ট যদি ভালো থাকে, প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে যদি আপনি ভিডিও বানাতে পারেন, তাহলে খুব তাড়াতাড়িই আপনি ভিউয়ার পেয়ে যাবেন। এবং আপনার উন্নতি বেশ জলদি হয়ে যাবে।

তবে এক্ষেত্রে একটি ছোট্ট বিষয় টিপস দিয়ে রাখি আপনাদের। আপনারা যদি সত্যিই প্রফেশনালভাবে ইউটিউবে কাজ করতে করতে চান তাহলে ভিডিওর অডিও ও ভিডিও এডিটিং খুবই ভালো ভাবে করতে হবে।

এখানে আয়ের একটি ছোট্ট শর্ত আছে৷ মূলত সর্বনিম্ন এক হাজার সাবস্ক্রাইবার হয়ে গেলে এবং ন্যূনতম ভিউ টাইম (৪০০০+) হয়ে গেলে আপনি মনিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর পরে প্রতিটা ভিডিওতে মনিটাইজেশন অ্যাক্টিভেট করে নিলেই আপনার ইনকাম শুরু হয়ে যাবে।

এছাড়াও বর্তমানে ইউটিউব কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ছাড়াও আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে স্পন্সারের মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারেন। দেখা গেলো কোনো একটা কোম্পানি কোনো একটা পন্যের মার্কেটিং এর জন্য আপনার ভিডিও তে তার ওই পন্য বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য বলা হলো। আপনি এক্ষেত্রে বিজ্ঞাপন দিতে সম্মতি প্রকাশ করলে আপনাকে আপনার চাহিদা অনুযায়ী তারা পেমেন্ট করবে।

পোস্টটি অনেক বড় হয়ে যাচ্ছে তাই আরেকটি পর্ব লিখে পরের টিপসগুলো আলোচনা করা হয়েছে।

Post a Comment

0 Comments